• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১০ জুলাই, ২০১৯
সর্বশেষ আপডেট : ১০ জুলাই, ২০১৯

শাহরাস্তিতে সম্পত্তিগত বিরোধের জের ধরে পৈত্রিক সম্পত্তির দোকান ভিটা জবর দখল

অনলাইন ডেস্ক
[sharethis-inline-buttons]

শাহরাস্তি প্রতিনিধিঃ
শাহরাস্তিতে সম্পত্তিগত বিরোধের জের ধরে পৈত্রিক সম্পত্তির দোকান ভিটা জবর দখলের অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে। উপজেলার চিতোষী পূর্ব ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড কালোছোঁ গ্রামের মৃত খায়েজ আহম্মেদের সাথে একই বাড়ির মোঃ সরোয়ার আলম এর সম্পত্তিগত বিরোধ রয়েছে। এই নিয়ে প্রাক্তন চেয়ারম্যান মরহুম রুহুল আমিন মাস্টার সহ এলাকার ব্যক্তিবর্গ নিয়ে বহু সালিশ বৈঠক হয়েছে। কিন্তু পূর্ণাঙ্গ মানামানি না হওয়ায় ঐ বিরোধ থেকে যায়। ২নং ওয়ার্ডের কালোছোঁ মৌজায় সাবেক ২৬১ বর্তমান ৩১৮নং খতিয়ানে নরিংপুর চিতোষী সড়কের কালোছোঁ কার্বাডের উত্তর পাশের্^ পুকুরের পাড়ে খায়েজ আহম্মেদ গংদের একটি চায়ের দোকান ৩৮/৪০ বছর যাবৎ ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। এরই মধ্যে সড়কের উন্নয়ন কাজ করতে গিয়ে দোকানটি সরাতে হয় এবং দোকানের বিভিন্ন মালামাল সরিয়ে পাশের্^ রেখে দেন। এই সুযোগে গত ৭ই জুলাই প্রতি পক্ষ সারোয়ার আলমের ছেলে মাহমুদুল হাসান ইমরান সংঙ্গবন্ধ দলবল নিয়ে ওই সম্পত্তিতে জোর পূর্বক গাছ লাগান এবং পুরো সম্পত্তির মধ্যে বাশের ভেড়া দিয়ে দখল করেন। এরমধ্যে খায়েজ আহম্মেদ গং গাছ ও ভেড়া দিতে বাধা প্রদান করেন। কিন্তু সে কাউকে কোনো তোয়াক্কা না করে দখল করে এবং পরের দিন ৮ই জুলাই শাহ্রাস্তি থানায় একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করে প্রতি পক্ষ উপজেলা তাতিঁলীগের সদস্য জামাল হোসেন ও চিতোষী পূর্ব ইউনিয়ন স্বেচ্ছা সেবকলীগের যুগ্ন আহ্বায়ক মোঃ মিল্লাদ হোসেন গংদেরকে গায়েল করার চেষ্টা করেন। এ বিষয়ে উপজেলা তাঁতি লীগের সম্মানীত সদস্য মোঃ জামাল হোসেন গং জানান আমার চাচা খায়েজ আহম্মেদ দীর্ঘ ৪০ বছর দখলকৃত জায়গায় ব্যবসা করে আসছেন। হঠ্যাৎ করে মাহমদুল হাসান ইমরান গং উক্ত সম্পত্তিতে গাছ ও ভেড়া দিয়ে জবর দখল করে নেন। আমরা উক্ত ঘটনার সুষ্ঠু ও ন্যয় বিচার পাওয়ার জন্য প্রশাসনের নেক দৃষ্টি কামনা করি। এ বিষয়ে প্রতি পক্ষ মাহমুদুল হোসেন ইমরানের পিতা সারোয়ার আলম জানান আমার ক্রয়কৃত সম্পত্তিতে গাছ ও ভেড়া লাগিয়েছি। কাহারো সম্পত্তি দখল করিনি। তাদের দোকান পূর্বে সরকারী হালটে ছিল সত্য কিন্তু বর্তমানে রাস্তা হালটের জাগায় চলে গিয়েছে।

Sharing is caring!

[sharethis-inline-buttons]

আরও পড়ুন

  • শাহরাস্তি এর আরও খবর
error: Content is protected !!